Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সিটিজেন চার্টারঃ

০১।      উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা  ব্যুরো’র(বিএনএফই) সাথেসংশি­ষ্টবেসরকারী সংস্থার(এনজিও) উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কর্মসূচীর মাঠপর্যায়ের কার্যক্রমের সার্বিক তদারকী;

০২।      প্রতিমাসে উপজেলা পর্যায়ে বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন সংস্থার কমপক্ষে৩০টিউপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনকরা, শিক্ষার্থীদের পাঠের অগ্রগতি যাচাইকরা এবং ক্রটি-বিচ্যুতি পরিলক্ষিত হলে সংশোধনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা;

০৩।     উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো আওতাধীন বিভিন্ন প্রকল্পের জেলা পর্যায়েও বিভাগীয় শহরে নিয়োজিত কর্মকর্তার কর্মস্থলত্যাগ, নৈমিত্তিক ছুটি অনুমোদন এবং আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তার দায়িত্বপালন;

০৪।      জেলা ওজাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ;

০৫।      সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণের (Social Mobilization) মাধ্যমে গণশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে গণসচেতনতা সৃষ্টির পদক্ষেপ গ্রহণ;

০৬।     উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কর্মসূচীর কেন্দ্র সমূহের সুপারভাইজার, শিক্ষক ও কেন্দ্রভিত্তিক শিক্ষার্থীদের তালিকাসংগ্রহ, সংরক্ষণ এবংসেগুলো প্রধান কার্যালয়ের এমআইএস শাখায় প্রেরণ;

০৭।      সরকারেরবৃক্ষরোপনকর্মসূচীওপরিবেশউন্নয়নেরক্ষেত্রেউপানুষ্ঠানিকশিক্ষাসাথেসংশি­ষ্টদেরকেঅংশগ্রহণেউৎসাহিতকরণ;

০৮।     জেলা পর্যায়ের কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও আনুষাঙ্গিক খরচের আয়ন-ব্যয়ন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্বপালন এবং মাসিক খরচের হিসাব বিবরণী নিয়মিত সদর দপ্তরে প্রেরণ;

০৯।     জেলা পর্যায়ের বাজেট প্রণয়ন ও সদর দপ্তরে প্রেরণ;

১০।      জেলা উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা টেন্ডার কমিটির সভায় সদস্য-সচিব হিসাবে দায়িত্বপালন;

1 দেশের সাক্ষরতার হার বৃদ্ধি করা। (বর্তমান সরকারের নিরন্তর প্রচেষ্টায় বিগত এক দশকে সাক্ষরতার হার ২8.12 শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে 72.9 শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
2 প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত শিশু, যুবক ও বয়স্কদের জীবন ব্যাপী শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা।
3 নিরক্ষর জনগোষ্ঠিকে সাক্ষরতা প্রদানের পাশাপাশি দক্ষতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের আত্নকর্মসংস্থান সৃষ্টি করা।
4 সরকারি/বেসরকারি সংস্থা ও সুশীল সমাজের সমন্বয়ে কর্মপন্থা নির্ধারণের মাধ্যমে নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং মানব সম্পদের উন্নয়ন করা।
5 বর্তমানে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমে বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা।
6 কার্যক্রম বাস্তবায়নকারী বেসরকারি সংস্থার বিরুদ্ধে প্রাপ্ত অভিযোগের দ্রুত নিষ্পত্তি করা।
7 বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থায় উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর বিভিন্ন উপকরণ/ লার্নিং ম্যাটারিয়ালস সরবরাহ করা।
8 সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণ যেমন-বিভিন্ন র‌্যালী, সভা-সমাবেশ ও বিভিন্ন জাতীয় এবং আন্তজার্তিক দিবস পালন করা।
9 প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল বেসরকারি সংস্থাকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা।
10 মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়িত সকল উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ণ করা।